মানুষ নিজেকে যতই উন্নত জীব হিসেবে মনে করুক না কেন আচার আচরণের দিক থেকে সে এনিমেল ইনস্টিংক্ট দ্বারাই পরিচালিত হয়। মানুষ হাস্যকর ভাবেই নামমাত্র জন্তু! একটা কুকুরের মতই সে খাবারের সন্ধানে থাকে, রাত হলে ঘুমায়, বিশ্রী মল ত্যাগও করতে হয়, যৌন মিলনের মত জঘন্য কাজটিও করে এবং সেই সময়ের শীৎকার/অভিব্যক্তি কুকুরের চেয়েও নিন্মমানের!
মানুষের সামাজিক আচরণও পশুদের চেয়ে ভিন্ন নয়! খাদ্যের প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে তারাও কখনো একক পরিবার কখনো একান্নবর্তি পরিবার, গোষ্ঠী, ক্ল্যান গঠন করে। প্রতিটি পুরুষই নিজেকে আলফা পুরুষ ভাবে এবং সাধ্য অনুযায়ী একটা টেরিটরি তৈরী করে নেয়। তার অধীনস্ত সকল পুরুষকে সে শাসনে রাখে। আর আলফা হতে না পারলে আলফা পুরুষের তোষামদ করতে থাকে। আর দুজন আলফা হলে তাদের মধ্যে চলতে থাকে জিঘাংসার যুদ্ধ। সকল নারীদের তার কাছে মনে হয় অসহায় এবং সে তাদের রক্ষাকর্তা। মনে মনে সে সকলকেই তার হেরেমভুক্ত মনে করে। অন্য পুরুষ তাদের প্রতি আগ্রহ দেখালে সে মনে মনে চটে যায়। নারীদের পৃথক কোন সত্ত্বা সে পছন্দ করে না। সে অন্য পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হলে তাকে শাস্তি দিতে চায়। পরিবার থেকে, পাড়া, কর্মস্থল, সংগঠন সব ক্ষেত্রে পুরুষের আচরণের পিছনে এই এনিমেল ইনস্টিংক্ট কাজ করে।
নারীদের মধ্যেও আলফা নারী হওয়ার প্রবনতা কাজ করে। তার টেরিটরির মধ্যে সে সকল নারীদের অধীনস্ত রাখতে চায়। সকল পুরুষকে রাখতে চায় অনুরাগী। এর ব্যত্যয় ঘটলে সে তোষামোদির আচরণ করে, ভিতরে থাকে জিঘাংসা। পুরুষেরা তাকে অসহায় মনে করলেও তারা পুরুষদের মোটেও ভয় পায় না এবং নিজেকে অসহায় মনে করে না! শারীরিকভাবে পুরুষেরা শক্তিশালী এটা তারা জানে এবং পছন্দ করে। সে জানে তার প্রতি পুরুষের আচরণ পুরুষের প্রতি পুরুষের আচরণ থেকে সম্পুর্ন ভিন্ন। এবং যে কোন শক্তিশালী পুরুষকে পোষ মানানোর ক্ষমতা তার আছে। পুরুষেরা যেমন সকল নারীকে তার হেরেমভুক্ত মনে করে, নারীরা সেভাবে পুরুষদের দেখেনা। তার কাছে সুরক্ষিত স্থানে সন্তান পালনের ব্যপারটি গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রেমিক হিসেবে সকলকে দেখলেও আলফা পুরুষ হিসেবে সংসার রক্ষা করতে পারবে এমন পুরুষ সে পছন্দ করে। এ সব কিছুই এনিমেল ইনস্টিংক্ট দ্বারা পরিচালিত হয়।
এই সমস্ত আচরণ লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মানুষকে বাঁচিয়ে রেখেছে। প্রতিবেশ পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে সে বিবর্তিত হয়ে উন্নত হয়েছে। কিন্তু গোল বেঁধেছে সে যখন সাধারণ জন্তু থেকে নিজেকে মানুষ হিসেবে পৃথকভাবে চিহ্নিত করেছে, এবং সামাজিক ভাবে পুরুষ ও নারীর ভিন্ন সংজ্ঞা তৈরি করেছে। সে আর এক উপাখ্যান!
মানুষের সামাজিক আচরণও পশুদের চেয়ে ভিন্ন নয়! খাদ্যের প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে তারাও কখনো একক পরিবার কখনো একান্নবর্তি পরিবার, গোষ্ঠী, ক্ল্যান গঠন করে। প্রতিটি পুরুষই নিজেকে আলফা পুরুষ ভাবে এবং সাধ্য অনুযায়ী একটা টেরিটরি তৈরী করে নেয়। তার অধীনস্ত সকল পুরুষকে সে শাসনে রাখে। আর আলফা হতে না পারলে আলফা পুরুষের তোষামদ করতে থাকে। আর দুজন আলফা হলে তাদের মধ্যে চলতে থাকে জিঘাংসার যুদ্ধ। সকল নারীদের তার কাছে মনে হয় অসহায় এবং সে তাদের রক্ষাকর্তা। মনে মনে সে সকলকেই তার হেরেমভুক্ত মনে করে। অন্য পুরুষ তাদের প্রতি আগ্রহ দেখালে সে মনে মনে চটে যায়। নারীদের পৃথক কোন সত্ত্বা সে পছন্দ করে না। সে অন্য পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হলে তাকে শাস্তি দিতে চায়। পরিবার থেকে, পাড়া, কর্মস্থল, সংগঠন সব ক্ষেত্রে পুরুষের আচরণের পিছনে এই এনিমেল ইনস্টিংক্ট কাজ করে।
নারীদের মধ্যেও আলফা নারী হওয়ার প্রবনতা কাজ করে। তার টেরিটরির মধ্যে সে সকল নারীদের অধীনস্ত রাখতে চায়। সকল পুরুষকে রাখতে চায় অনুরাগী। এর ব্যত্যয় ঘটলে সে তোষামোদির আচরণ করে, ভিতরে থাকে জিঘাংসা। পুরুষেরা তাকে অসহায় মনে করলেও তারা পুরুষদের মোটেও ভয় পায় না এবং নিজেকে অসহায় মনে করে না! শারীরিকভাবে পুরুষেরা শক্তিশালী এটা তারা জানে এবং পছন্দ করে। সে জানে তার প্রতি পুরুষের আচরণ পুরুষের প্রতি পুরুষের আচরণ থেকে সম্পুর্ন ভিন্ন। এবং যে কোন শক্তিশালী পুরুষকে পোষ মানানোর ক্ষমতা তার আছে। পুরুষেরা যেমন সকল নারীকে তার হেরেমভুক্ত মনে করে, নারীরা সেভাবে পুরুষদের দেখেনা। তার কাছে সুরক্ষিত স্থানে সন্তান পালনের ব্যপারটি গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রেমিক হিসেবে সকলকে দেখলেও আলফা পুরুষ হিসেবে সংসার রক্ষা করতে পারবে এমন পুরুষ সে পছন্দ করে। এ সব কিছুই এনিমেল ইনস্টিংক্ট দ্বারা পরিচালিত হয়।
এই সমস্ত আচরণ লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মানুষকে বাঁচিয়ে রেখেছে। প্রতিবেশ পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে সে বিবর্তিত হয়ে উন্নত হয়েছে। কিন্তু গোল বেঁধেছে সে যখন সাধারণ জন্তু থেকে নিজেকে মানুষ হিসেবে পৃথকভাবে চিহ্নিত করেছে, এবং সামাজিক ভাবে পুরুষ ও নারীর ভিন্ন সংজ্ঞা তৈরি করেছে। সে আর এক উপাখ্যান!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন