বর্তমানে বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রম উৎপাদন শক্তির পরিসরে এক ধরণের বিপ্লব এনেছে বলা যায়। এর ফলে মানুষ শুধুমাত্র নির্দেশনা দিয়ে যন্ত্রকে যে কোন কাজ করাতে পারে।
প্রথম যুগের যন্ত্র উৎপাদন চেইন দ্বারা অনেক শ্রমিকের শ্রমকে নিবিড়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে উৎপাদিকা শক্তি বাড়িয়ে তুলত। এর জন্য প্রয়োজন হত বিরাট বিরাট কারখানা এবং বহু সংখ্যক শৃঙ্খলাবদ্ধ শ্রমিক।
বর্তমানে বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রম যে কোন জায়গা থেকে ব্যক্তিগত উৎপাদন থেকে শুরু করে বৃহৎ পরিসরের উৎপাদন বা বৃহৎ কোন সিস্টেমের পরিচালনা করতে পারে।
অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক নির্দেশনা মানুষের দৈহিক শ্রমকে আর উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য্য করে তুলছে না। অনেক ক্ষেত্রেই যান্ত্রিক শক্তি পেশী শক্তিকে প্রতিস্থাপন করছে।
পুঁজিবাদী প্রতিযোগিতার ফলে বেশী বেশী যন্ত্র নির্ভর ও পুঁজি নির্ভর হয়ে পড়ছে। কিন্তু শ্রমিক কমে যাওয়ায় মুনাফা করাও অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
পুঁজি তাই বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রমকেই পণ্যে পরিণত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিভিন্ন আইনের মধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানকে চাইছে পুঁজির দাসে পরিণত করতে।
পূর্বে শ্রমিকদের শ্রমশক্তিকে পণ্যে পরিণত করে পুঁজিবাদী উৎপাদন প্রায়শই অতি উৎপাদনের দুষ্টচক্রে পরে যেত। সেক্ষেত্র বর্তমানে বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রমের যুগে শ্রমের তুলনায় উৎপাদন বহু বহু গুণ বেশী।
প্রথম যুগের যন্ত্র উৎপাদন চেইন দ্বারা অনেক শ্রমিকের শ্রমকে নিবিড়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে উৎপাদিকা শক্তি বাড়িয়ে তুলত। এর জন্য প্রয়োজন হত বিরাট বিরাট কারখানা এবং বহু সংখ্যক শৃঙ্খলাবদ্ধ শ্রমিক।
বর্তমানে বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রম যে কোন জায়গা থেকে ব্যক্তিগত উৎপাদন থেকে শুরু করে বৃহৎ পরিসরের উৎপাদন বা বৃহৎ কোন সিস্টেমের পরিচালনা করতে পারে।
অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক নির্দেশনা মানুষের দৈহিক শ্রমকে আর উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য্য করে তুলছে না। অনেক ক্ষেত্রেই যান্ত্রিক শক্তি পেশী শক্তিকে প্রতিস্থাপন করছে।
পুঁজিবাদী প্রতিযোগিতার ফলে বেশী বেশী যন্ত্র নির্ভর ও পুঁজি নির্ভর হয়ে পড়ছে। কিন্তু শ্রমিক কমে যাওয়ায় মুনাফা করাও অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
পুঁজি তাই বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রমকেই পণ্যে পরিণত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিভিন্ন আইনের মধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানকে চাইছে পুঁজির দাসে পরিণত করতে।
পূর্বে শ্রমিকদের শ্রমশক্তিকে পণ্যে পরিণত করে পুঁজিবাদী উৎপাদন প্রায়শই অতি উৎপাদনের দুষ্টচক্রে পরে যেত। সেক্ষেত্র বর্তমানে বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রমের যুগে শ্রমের তুলনায় উৎপাদন বহু বহু গুণ বেশী।
বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা লাভের জন্য প্রয়োজন হয় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। তাই এই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাও একটি লাভজনক পণ্যে পরিণত হয়েছে।
বুদ্ধিবৃত্তিক জনবল এক নতুন ধরণের শ্রেণীর বৈশিষ্ট লাভ করেছে। যারা বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রমের মালিক এবং এই পর্যায়ে উন্নত হতে তাদের কিছুটা বিনিয়োগও করতে হয়েছে।
বুদ্ধিবৃত্তিক জনবল এক নতুন ধরণের শ্রেণীর বৈশিষ্ট লাভ করেছে। যারা বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রমের মালিক এবং এই পর্যায়ে উন্নত হতে তাদের কিছুটা বিনিয়োগও করতে হয়েছে।
বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞান যেমন পণ্য হিসেবে বিক্রি করা যায়, আবার বিনা মূল্যে বিতরণও করা যায়! এবং যা বিতরণ করা হয় তার ব্যবহারিক মূল্য কোন অংশেই কম নয়।
অনেক শুন্য মূল্যের বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞান বর্তমানে কোটি কোটি মানুষের ব্যবহারিক ও উৎপাদনের কাজে লাগছে। এগুলির মালিকানা যেমন ব্যক্তিগত তেমনি সামাজিক। অর্থাৎ এই উৎপাদনের কোন পণ্য মূল্য নেই। আবার এর মালিকানা যে ব্যবহার করে তার! (চলবে)।
অনেক শুন্য মূল্যের বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞান বর্তমানে কোটি কোটি মানুষের ব্যবহারিক ও উৎপাদনের কাজে লাগছে। এগুলির মালিকানা যেমন ব্যক্তিগত তেমনি সামাজিক। অর্থাৎ এই উৎপাদনের কোন পণ্য মূল্য নেই। আবার এর মালিকানা যে ব্যবহার করে তার! (চলবে)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন